ওজন কমাতে সকালের নাশতা || কিভাবে বাড়তি ওজন কমিয়ে তা ধরে রাখবেন!
ওজন কমাতে সকালের নাশতা
ওজন কমাতে সকালের নাশতার বিকল্প নেই। দেশে একটা প্রবাদ প্রচলিত রয়েছে, 'সকালের নাশতা খেতে হয় রাজার মত দুপুরের প্রজার মত এবং রাতের খাবার কাঙালের মতো।' সকালের নাশতা আমাদের শরীরের সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। কিন্তু আমাদের মতো বেশিরভাগ মানুষ বা কর্মজীবীরা সকালের নাশতা পারতপক্ষে খান না। খেলেও তা নামমাত্র। সারাদিন প্রাণবন্ত ও সুস্থ থাকতে সকালের নাশতা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন সকালে স্বাস্থ্যকর পুষ্টিকর ও ভারী নাশতা খেলে মস্তিস্ক পুরো দিনের জন্য তৈরি হয়ে যায় এবং সারাদিন শক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া যারা ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য সকালের নাস্তার উপকরণগুলোর ধরন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালের নাশতার পুষ্টিকর উপকরণ গুলো নিয়েই আজকের আমাদের এই লেখা।
ডিম:
সকালের স্বাস্থ্যকর নাশতায় সবচেয়ে প্রয়োজনীয় উপকরণ হল ডিম। এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল। আপনার শরীরের ভিটামিন ও মিনারেল এর চাহিদা সম্পূর্ণরূপে পূরণ করতে পারে এই ডিম। নিম হলো প্রোটিন এর সবচেয়ে ভালো উৎস। আর তার সাথে ডিমে ক্যালরি ও থাকে বেশ কম। কিন্তু যাদের জন্য ডিমের কুসুম ক্ষতিকর তাদের চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী কুসুম ছাড়াই সীমিত পরিমাণে ডিম খাওয়া উচিত।
কলা:
কলায় আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি। তাই যদি সকালের নাস্তায় কলা খাওয়া হয় তবে সারাদিন থাকতে পারবেন সতেজ। কলা দ্রুত এবং দীর্ঘ সময় পর্যন্ত শরীরে শক্তি জোগায়। সকালের নাস্তায় যদি কলা খাওয়া হয় তাহলে শরীরে শক্তির সঞ্চার হয় এবং ঘুম থেকে ওঠার পর দুর্বলতা ভাব কেটে যায়। কলায় প্রচুর প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। তাই হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য কলা একটি অত্যন্ত উপকারী ফল। সকালে কলা খেলে এসব কিছুর সাথে সাথে দাঁতের উপকার হয়। সাথে কবে পেটের চর্বি ও। পেট ফাঁপা সমস্যা সমাধান থেকে হজমে সহায়তা করে এই কলা। থাকা প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ ভালো কাজ করে।
দই:
দইয়ে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি রয়েছে। আরে দুটি উপাদান আহারের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
সকালের নাশতায় নিয়মিত দই খেলে হাড় মজবুত হয়। সকালে অনেকেই ভারী নাশতা খান, এর ফলে হজমে সমস্যা হতে পারে। আর খাবার সহজে হজম করতে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করে দই। আমাদের শরীরের জন্য উপকারী এমন অনেক ব্যাকটেরিয়া রয়েছে দই এর মধ্যে। এই ব্যাকটেরিয়াগুলো হজমে সহায়তা করে। যারা ত্বকের বিষয়ে অনেক যত্নশীল, তাদের জন্য সকালের নাশতায় দই একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। দই এর উপাদান ত্বককে মসৃণ করে। দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বককে পরিষ্কার করে এবং মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় দই খেলে শরীরের ওজন কমে অনেক সুন্দর ভাবে। প্রতিদিন দই খেলে দেহের চর্বি কমে এবং সার্বিকভাবে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
আরো দেখুন...
ফল খাওয়ার সঠিক এবং উপযুক্ত সময় কখন??
কফি:
সকালে ঘুম থেকে উঠে নাশতার সময় নিজেকে রিফ্রেশ করতে এক কাপ চিনি ছাড়া কফির বিকল্প নেই বললেই চলে। কফি ওজন কমাতে সাহায্য করে একইসঙ্গে সকালের নাস্তায় কফি খেলে শারীরিক কর্মদক্ষতা বাড়ে অনেক গুণ। যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা কফি খেলে উপকার পাবেন অনেক বেশি। সেই সাথে কফি ডায়াবেটিসের আশঙ্কা ও কমায়। মস্তিষ্কের সুরক্ষা প্রদান করে কফি। সকালের নাশতায় এক কাপ কফি খেলে মানসিক ও শারীরিক চাপ মোকাবেলা করতে খানিকটা হলেও সহায়তা পাওয়া যায়।
বিভিন্ন প্রকার ফল:
সকালের নাশতার জন্য সবচেয়ে ভালো খাবার হচ্ছে ফলমূল। ইচ্ছা করলে সকালের নাশতায় আপনি বিভিন্ন রকম মৌসুমি ফল রাখতে পারেন খাওয়ার জন্য। এর ফলে ঘুম থেকে ওঠার পর সকাল সকাল আপনার শরীরের পুষ্টির সকল রকম চাহিদা পূরণ করবে এই ফল। বিদেশি বিভিন্ন ফলের পাশাপাশি সকালের নাশতায় দেশীয় হরেক রকম ফল রাখলে ভালো উপকার পাওয়া যায়।
গ্রিন টি:
যারা সকালের নাস্তায় কফি তেমন একটা পছন্দ করেন না খেতে, তারা গ্রিন টি পান করতে পারেন। কে কোন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে গ্রিন টি। হৃদযন্ত্র যদি ভালো রাখতে চান তাহলে প্রতিদিন সকালের নাস্তায় এক কাপ গ্রিন টি আপনাকে দেবে অনেক উপকার। প্রতিদিন সকালের নাস্তায় এক কাপ গ্রিন টি খেলে হৃদযন্ত্র অনেকদিন ভালো থাকবে। ডায়াবেটিসের মত রোগকে নিয়ন্ত্রণে গ্রীন কি বেশ কার্যকর। ত্বক ও চুলকে সুন্দর রাখতেও এটি অনেক উপকারী। এ উপকরণটি সকালের নাস্তায় খেলে অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করবে এটি অনেক গুন। গ্রিন টি আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশের অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে দেয়।
ওটস:
বিভিন্ন রকম খাবারের সাথে সকালের নাশতার টেবিলে ওটস রাখতে পারেন। এটি বেশ উপকারী এবং পুষ্টিকর একটি খাবার। এটি শরীরের জন্য বেশ উপকারী উপকরন ও বটে। এটাকে আঁশ জাতীয় খাবার বলে, তাই এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, যা ওজন কমাতে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
আটার রুটি:
রুটি ছাড়া কি সকালের নাশতা হয়? উত্তর না। প্রায় প্রত্যেক ঘরেই সকালের নাস্তার জন্য রুটি একটি অন্যতম উপকরণ বা খাবার ও বলা যায়। রুটির মধ্যে লাল আটার রুটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও অন্যান্য পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান। এই রুটি যদি আপনি পছন্দ না করেন, তাহলে সাদা আটার রুটি ও খেতে পারেন। কারণ, লাল আটার রুটির মতো সাদা আটার রুটিতে ও প্রচুর পুষ্টিগুণ আছে, যা শরীরের শক্তি বাড়ায় রক্ত চলাচল বাড়িয়ে শরীরকে সচল রাখে। অনেকেই আছেন যারা খাদ্য সহজে হজম করার সমস্যায় ভোগেন এবং এই হজম সমস্যার জন্য তারা অনেক রকমের ব্যাধিতে আক্রান্ত হন। যারা সহজে কিছু হজম করতে পারে না এবং এই হজমজনিত সমস্যায় ভোগেন তারা সকালের নাশতায় রুটি বেছে নিতে পারেন। কারণ রুটি আঁশযুক্ত গম দিয়ে তৈরি হয় এবং এটা সহজে হজম করা যায়। রুটিতে বিদ্যমান বিভিন্ন রকম ভিটামিন বা ভিটামিন ই ফাইবার ও সেলেনিয়াম শরীরে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে অনেক সহায়তা করে। তাই চিকিৎসকদের মতে বা বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় দুটি রাখা উচিত সকলের ই।
ধন্যবাদ সবাইকে ভালো থাকবেন সবাই।
আরো দেখুন...
কাঁচা পেঁপে খান,৩ রকম সমস্যা কমান।
ওজন কমাতে সকালের নাশতার বিকল্প নেই। দেশে একটা প্রবাদ প্রচলিত রয়েছে, 'সকালের নাশতা খেতে হয় রাজার মত দুপুরের প্রজার মত এবং রাতের খাবার কাঙালের মতো।' সকালের নাশতা আমাদের শরীরের সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। কিন্তু আমাদের মতো বেশিরভাগ মানুষ বা কর্মজীবীরা সকালের নাশতা পারতপক্ষে খান না। খেলেও তা নামমাত্র। সারাদিন প্রাণবন্ত ও সুস্থ থাকতে সকালের নাশতা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন সকালে স্বাস্থ্যকর পুষ্টিকর ও ভারী নাশতা খেলে মস্তিস্ক পুরো দিনের জন্য তৈরি হয়ে যায় এবং সারাদিন শক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া যারা ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য সকালের নাস্তার উপকরণগুলোর ধরন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালের নাশতার পুষ্টিকর উপকরণ গুলো নিয়েই আজকের আমাদের এই লেখা।
![]() |
ওজন কমাতে সকালের নাশতা |
ডিম:
কলা:
কলায় আছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি। তাই যদি সকালের নাস্তায় কলা খাওয়া হয় তবে সারাদিন থাকতে পারবেন সতেজ। কলা দ্রুত এবং দীর্ঘ সময় পর্যন্ত শরীরে শক্তি জোগায়। সকালের নাস্তায় যদি কলা খাওয়া হয় তাহলে শরীরে শক্তির সঞ্চার হয় এবং ঘুম থেকে ওঠার পর দুর্বলতা ভাব কেটে যায়। কলায় প্রচুর প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। তাই হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য কলা একটি অত্যন্ত উপকারী ফল। সকালে কলা খেলে এসব কিছুর সাথে সাথে দাঁতের উপকার হয়। সাথে কবে পেটের চর্বি ও। পেট ফাঁপা সমস্যা সমাধান থেকে হজমে সহায়তা করে এই কলা। থাকা প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ ভালো কাজ করে।
দই:
দইয়ে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি রয়েছে। আরে দুটি উপাদান আহারের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
সকালের নাশতায় নিয়মিত দই খেলে হাড় মজবুত হয়। সকালে অনেকেই ভারী নাশতা খান, এর ফলে হজমে সমস্যা হতে পারে। আর খাবার সহজে হজম করতে সবচেয়ে বেশি সহায়তা করে দই। আমাদের শরীরের জন্য উপকারী এমন অনেক ব্যাকটেরিয়া রয়েছে দই এর মধ্যে। এই ব্যাকটেরিয়াগুলো হজমে সহায়তা করে। যারা ত্বকের বিষয়ে অনেক যত্নশীল, তাদের জন্য সকালের নাশতায় দই একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। দই এর উপাদান ত্বককে মসৃণ করে। দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড ত্বককে পরিষ্কার করে এবং মৃত কোষ দূর করতে সাহায্য করে। নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় দই খেলে শরীরের ওজন কমে অনেক সুন্দর ভাবে। প্রতিদিন দই খেলে দেহের চর্বি কমে এবং সার্বিকভাবে ওজন কমাতে সহায়তা করে।
![]() |
সকালের নাশতা স্বাস্থ্যকর হওয়া উচিত |
আরো দেখুন...
ফল খাওয়ার সঠিক এবং উপযুক্ত সময় কখন??
কফি:
সকালে ঘুম থেকে উঠে নাশতার সময় নিজেকে রিফ্রেশ করতে এক কাপ চিনি ছাড়া কফির বিকল্প নেই বললেই চলে। কফি ওজন কমাতে সাহায্য করে একইসঙ্গে সকালের নাস্তায় কফি খেলে শারীরিক কর্মদক্ষতা বাড়ে অনেক গুণ। যাদের ডায়াবেটিস আছে, তারা কফি খেলে উপকার পাবেন অনেক বেশি। সেই সাথে কফি ডায়াবেটিসের আশঙ্কা ও কমায়। মস্তিষ্কের সুরক্ষা প্রদান করে কফি। সকালের নাশতায় এক কাপ কফি খেলে মানসিক ও শারীরিক চাপ মোকাবেলা করতে খানিকটা হলেও সহায়তা পাওয়া যায়।
বিভিন্ন প্রকার ফল:
সকালের নাশতার জন্য সবচেয়ে ভালো খাবার হচ্ছে ফলমূল। ইচ্ছা করলে সকালের নাশতায় আপনি বিভিন্ন রকম মৌসুমি ফল রাখতে পারেন খাওয়ার জন্য। এর ফলে ঘুম থেকে ওঠার পর সকাল সকাল আপনার শরীরের পুষ্টির সকল রকম চাহিদা পূরণ করবে এই ফল। বিদেশি বিভিন্ন ফলের পাশাপাশি সকালের নাশতায় দেশীয় হরেক রকম ফল রাখলে ভালো উপকার পাওয়া যায়।
গ্রিন টি:
যারা সকালের নাস্তায় কফি তেমন একটা পছন্দ করেন না খেতে, তারা গ্রিন টি পান করতে পারেন। কে কোন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে গ্রিন টি। হৃদযন্ত্র যদি ভালো রাখতে চান তাহলে প্রতিদিন সকালের নাস্তায় এক কাপ গ্রিন টি আপনাকে দেবে অনেক উপকার। প্রতিদিন সকালের নাস্তায় এক কাপ গ্রিন টি খেলে হৃদযন্ত্র অনেকদিন ভালো থাকবে। ডায়াবেটিসের মত রোগকে নিয়ন্ত্রণে গ্রীন কি বেশ কার্যকর। ত্বক ও চুলকে সুন্দর রাখতেও এটি অনেক উপকারী। এ উপকরণটি সকালের নাস্তায় খেলে অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করবে এটি অনেক গুন। গ্রিন টি আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশের অতিরিক্ত মেদ ঝরিয়ে দেয়।
ওটস:
বিভিন্ন রকম খাবারের সাথে সকালের নাশতার টেবিলে ওটস রাখতে পারেন। এটি বেশ উপকারী এবং পুষ্টিকর একটি খাবার। এটি শরীরের জন্য বেশ উপকারী উপকরন ও বটে। এটাকে আঁশ জাতীয় খাবার বলে, তাই এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, যা ওজন কমাতে এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
আটার রুটি:
রুটি ছাড়া কি সকালের নাশতা হয়? উত্তর না। প্রায় প্রত্যেক ঘরেই সকালের নাস্তার জন্য রুটি একটি অন্যতম উপকরণ বা খাবার ও বলা যায়। রুটির মধ্যে লাল আটার রুটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও অন্যান্য পুষ্টিকর খাদ্য উপাদান। এই রুটি যদি আপনি পছন্দ না করেন, তাহলে সাদা আটার রুটি ও খেতে পারেন। কারণ, লাল আটার রুটির মতো সাদা আটার রুটিতে ও প্রচুর পুষ্টিগুণ আছে, যা শরীরের শক্তি বাড়ায় রক্ত চলাচল বাড়িয়ে শরীরকে সচল রাখে। অনেকেই আছেন যারা খাদ্য সহজে হজম করার সমস্যায় ভোগেন এবং এই হজম সমস্যার জন্য তারা অনেক রকমের ব্যাধিতে আক্রান্ত হন। যারা সহজে কিছু হজম করতে পারে না এবং এই হজমজনিত সমস্যায় ভোগেন তারা সকালের নাশতায় রুটি বেছে নিতে পারেন। কারণ রুটি আঁশযুক্ত গম দিয়ে তৈরি হয় এবং এটা সহজে হজম করা যায়। রুটিতে বিদ্যমান বিভিন্ন রকম ভিটামিন বা ভিটামিন ই ফাইবার ও সেলেনিয়াম শরীরে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে অনেক সহায়তা করে। তাই চিকিৎসকদের মতে বা বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় দুটি রাখা উচিত সকলের ই।
ধন্যবাদ সবাইকে ভালো থাকবেন সবাই।
আরো দেখুন...
কাঁচা পেঁপে খান,৩ রকম সমস্যা কমান।
Comments
Post a Comment