Posts

Showing posts from October, 2018

[৬ টি] হৃদযন্ত্র ভালো রাখার সহজ উপায় || হার্ট ভালো রাখার ব্যায়াম || হার্ট ভালো রাখে কোন খাবার

Image
হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে যে অভ্যাসগুলো থাকা দরকার। হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে যে অভ্যাসগুলো থাকা দরকার। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ছোট ছোট কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন জীবনটাকে বদলে দিতে পারে অনেকাংশে। সুস্থ রাখতে পারে আমাদের হৃদযন্ত্র কে। আমাদের কিছু বেখেয়ালি অভ্যস্ততায় এবং অবহেলার কারণে শরীরের এর গুরুত্বপূর্ণ অংশটি যত্ন নেয়ার অভাবে ধীরে ধীরে অকার্যকর হয়ে পড়ে। হৃদযন্ত্র ও কে সুস্থ রাখার জন্য সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যাভাসে কিছু পরিবর্তন ও দৈনন্দিন খাবার সম্পর্কে হালকা কিছু সচেতনতা। এজন্য আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের কিছু অভ্যাস অদল বদল করতে হবে। কিছু পুরাতন অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে আর কিছু নতুন অভ্যাস তৈরি করতে হবে। তবে আমাদের হৃদযন্ত্র তা ঠিকভাবে দম ফেলতে পারবে। তাই দেরি না করে আজকে কিছু ভালো অভ্যাস গড়ে তোলার প্রতিজ্ঞা নিতে পারেন। কিছু ভালো খাবার গ্রহণ নিয়মিত ব্যায়াম এসব অভ্যাস নিজের পাশাপাশি সন্তান ও পরিবারের মধ্যে গড়ে তুলতে চেষ্টা করুন। ভালো খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হলে খাদ্য তালিকা যে সামান্য পরিবর্তন আনতে হবে সেগুলো দেখে নেয়া যাক: ১. অতিরিক্ত চিনিযুক্ত পান

যে পাঁচ খাবারে পাবেন ভিটামিন 'কে' ?

Image
যে পাঁচ খাবারে পাবেন ভিটামিন 'কে' ?  ভিটামিন 'কে'- এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। রক্তক্ষরণ হলে রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে ভিটামিন 'কে' । এছাড়া হাড়ের গঠনে সাহায্য করে, দেহের অতিরিক্ত গ্লুকোজ কে গ্লাইকোজেন হিসাবে লিভারে জমা রাখে এবং ক্যানসারের কোষ গঠনে বাধা প্রদান করে থাকে এই দরকারি ভিটামিন কে । যে পাঁচ খাবারে পাবেন ভিটামিন কে?  যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞরা বলেন, ভিটামিন কে এসেনশিয়াল ফ্যাট সলিউবল ভিটামিন। এটি হারও হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য কে ভালো রাখতে অনেকাংশে কাজ করে। এছাড়া এর আরো অনেক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে আমাদের শরীরে। বর্তমানে বাজারে পাওয়া যায় অনেক সহজলভ্য সবজির মধ্যে সহজে এই ভিটামিন পাওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ এর তথ্য অনুযায়ী, নারীদের ক্ষেত্রে দৈহিক ১২২ মাইক্রো গ্রাম ও পুরুষের ক্ষেত্রে দৈহিক ১৩৮ মাইক্রো গ্রাম ভিটামিন 'কে' প্রয়োজন পড়ে। শরীরের জন্য যে পরিমাণ ভিটামিন 'কে' ,প্রয়োজন তা বাজারে পাওয়া এমন সহজলভ্য সবজির থেকেই সহজে পাওয়া সম্ভব। ভিটামিন কে পাওয়া যায় এমন কয়েকটি সহ

ওজন কমাতে সকালের নাশতা || কিভাবে বাড়তি ওজন কমিয়ে তা ধরে রাখবেন!

Image
ওজন কমাতে সকালের নাশতা ওজন কমাতে সকালের নাশতার বিকল্প নেই। দেশে একটা প্রবাদ প্রচলিত রয়েছে, 'সকালের নাশতা খেতে হয় রাজার মত দুপুরের প্রজার মত এবং রাতের খাবার কাঙালের মতো।' সকালের নাশতা আমাদের শরীরের সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। কিন্তু আমাদের মতো বেশিরভাগ মানুষ বা কর্মজীবীরা সকালের নাশতা পারতপক্ষে খান না। খেলেও তা নামমাত্র। সারাদিন প্রাণবন্ত ও সুস্থ থাকতে সকালের নাশতা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন সকালে স্বাস্থ্যকর পুষ্টিকর ও ভারী নাশতা খেলে মস্তিস্ক পুরো দিনের জন্য তৈরি হয়ে যায় এবং সারাদিন শক্তি পাওয়া যায়। এছাড়া যারা ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য সকালের নাস্তার উপকরণগুলোর ধরন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালের নাশতার পুষ্টিকর উপকরণ গুলো নিয়েই আজকের আমাদের এই লেখা। ওজন কমাতে সকালের নাশতা ডিম: সকালের স্বাস্থ্যকর নাশতায় সবচেয়ে প্রয়োজনীয় উপকরণ হল ডিম। এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ও মিনারেল। আপনার শরীরের ভিটামিন ও মিনারেল এর চাহিদা সম্পূর্ণরূপে পূরণ করতে পারে এই ডিম। নিম হলো প্রোটিন এর সবচেয়ে ভালো উৎস। আর তার সাথে ডিমে ক্যালরি ও থাকে বেশ কম। কিন্তু যাদের

ফল কখন খাবেন || ফল খাওয়ার সঠিক এবং উপযুক্ত সময় কখন??

Image
ফল খাওয়ার সঠিক এবং উপযুক্ত সময় কখন?? সৌন্দর্য ও স্বাস্থ্য দীর্ঘায়ু সব ক্ষেত্রে ফল উপকারী খাদ্য হিসাবে বিবেচিত হয়। হল হল প্রকৃতিপ্রদত্ত একরকম আশীর্বাদ। এটি সুস্বাদু ও সহজপ্রাপ্য বলে আমরা সহজেই গ্রহণ করতে পারি। তবে ফলের এই আশীর্বাদ অভিশাপে রূপ নেয়, যদি এটি গ্রহণের সময় ও পদ্ধতি সঠিক না হয়। প্রায় সবার মাঝে একটি ভ্রান্ত ধারণা হল হল যে কোন সময় কেটে খাওয়া যায়। কিন্তু এটা একটা ভুল ধারণা ফল গ্রহণের সুনির্দিষ্ট সময় অনুসরণ করা না হলে ফল থেকে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হয়। তাই হল গ্রহণের সঠিক সময় সম্পর্কে আমাদের সকলের পরিষ্কার ধারণা থাকা প্রয়োজন। ফলক গ্রহণ করার উপযুক্ত সময়: ভোরবেলা অভুক্ত অবস্থায়:- ফলের সরল শর্করা ভালোভাবে শোষণ হওয়ার জন্য যথেষ্ট সময় প্রয়োজন। আর তাই ভোরবেলা অভুক্ত অবস্থায় অথবা দুটি আহারের মত অতি সময়ে ফল গ্রহণের উপযুক্ত সময়। কারণ এ সময়ে এ অবস্থায় বিভিন্ন প্রকার এনজাইম খাদ্য পরিপাকে দ্রুত কাজ করে। দুই আহারের মধ্যবর্তী সময়ে অথবা অভুক্ত অবস্থায় ফল গ্রহণ করা হলে ফলের সব পুষ্টি উপাদান আঁশ, সরল চিনির দেহে সহজে পরিপাক হয় এবং ফল থেকে পাওয়া

কাঁচা পেঁপে খান,৩ রকম সমস্যা কমান।

Image
কাঁচা পেঁপে খান,৩ রকম সমস্যা কমান। কাঁচা পেঁপে অনেকে পছন্দ করলেও কাঁচা পেঁপে অনেকে খেতে চান না। কিন্তু এ ফলের রয়েছে বহুমাত্রিক পুষ্টিগুণ। পেঁপে স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। কিন্তু আপনি কি জানেন কাঁচা পেঁপে খেলে কোন তিনটি শারীরিক সমস্যা দূর হয়? কাঁচা পেঁপে আপনার পুরো শরীরের জন্যই কাঁচা পেঁপে উপকারী ফল বা সবজি। কাঁচা পেঁপে দিয়ে বিভিন্ন রকম রকমারি ও উপকারী তরকারি রান্না করা যায়। সবুজ কাঁচা পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস বাড়ানোর খুব জরুরি। সবুজ পেঁপে তিনটি শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে আপনাকে। অনেকেই আছেন যারা ডায়াবেটিসে এ ভুগছেন, তবে কাঁচা পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস শুরু করুন। এটা শরীরে ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়ায়। কাঁচা পেঁপে খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করা উচিত আরও একটি কারণে। এটি আঁশযুক্ত ফল যা পাচন প্রক্রিয়ায় সহায়তাকারী। স্বাস্থ্যকর হজম প্রক্রিয়া ঠিক রাখে এ ফল। আর তাই এ কারণে পাকস্থলীতে গ্যাস বা এসিডিটি তৈরি হতে দেয় না কাঁচা পেঁপে। অথচ আমরা বেশির ভাগ মানুষই এ রোগে ভুগে থাকি। কাঁচা পেঁপে এছাড়া কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে আরো অনেক ঔষধি গুন। কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে প্রচ

Popular posts from this blog

ঘনবস্তুর সংজ্ঞা || ঘনবস্তু কাকে বলে? || ঘনবস্তু কত প্রকার ও কি কি? || ঘনবস্তুর মাত্রা কয়টি ও কি কি

রাশি কাকে বলে? || রাশি কতো প্রকার ও কি কি?

 ভার্নিয়ার স্কেল কী? || ভার্নিয়ার ধ্রুবক কাকে বলে?