Posts

Showing posts from March, 2021

পরিমাপে প্রধান স্কেলের সাথে ভার্নিয়ার স্কেল ব্যবহার করতে হয় কেন ?

পরিমাপে প্রধান স্কেলের সাথে ভার্নিয়ার স্কেল ব্যবহার করতে হয় কেন ?  উত্তর : প্রধান স্কেল বা মিটার স্কেলের সাহায্যে মিলিমিটার পর্যন্ত দৈর্ঘ্য পরিমাপ করা যায় । কিন্তু মিলিমিটারের ভগ্নাংশ যেমন , 0.2 মিলিমিটার বা 0.8 মিলিমিটার দৈর্ঘ্য মিটার স্কেলের সাহায্যে পরিমাপ করা যায় । ভার্নিয়ার স্কেল বস্তুর দৈর্ঘ্য মিলিমিটার এর ভগ্নাংশ পর্যন্ত প্রকাশ করে । তাই মিলিমিটার এর ভগ্নাংশ পর্যন্ত দৈর্ঘ্য নির্ভুলভাবে পরিমাপ করতে প্রধান স্কেলের সাথে ভার্নিয়ার স্কেল ব্যবহার করা হয় । আর ও পড়তে পারেন... ভার্নিয়ার সমপাতন বলতে কী বােঝ ? || ভার্নিয়ার সমপাতন 6 বলতে কী বোঝায়? স্ক্রু-গজের লঘিষ্ট গণন 0.01 mm বলতে কী বােঝায় ? || লঘিষ্ট গণন 0.01 mm বলতে কী বােঝায় ?

ভার্নিয়ার সমপাতন বলতে কী বােঝ ? || ভার্নিয়ার সমপাতন 6 বলতে কী বোঝায়?

ভার্নিয়ার সমপাতন বলতে কী বােঝ ?  উত্তর : স্লাইড ক্যালিপার্সের সাহায্যে পরিমাপের ক্ষেত্রে ভার্নিয়ারের যে দাগটি প্রধান স্কেলের কোন দাগের সাথে মিলে থাকে বা কাছাকাছি থাকে ভার্নিয়ার স্কেলের সেই দাগকে ভার্নিয়ারের সমপাতন বলা হয় । অর্থাৎ , ভার্নিয়ার সমপাতন  6  বলতে  বোঝায়, বাম দিক হতে গুণলে  ভার্নিয়ার  স্কেলের 6নং দাগটি প্রধান স্কেলের কোনো একটি দাগের সাথে মিলেছে অথবা প্রধান স্কেলের কোনো একটি দাগের সবচেয়ে কাছাকাছি রয়েছে। এক্ষেত্রে  ভার্নিয়ার  ধ্রুবককে 6 দ্বারা গুণ করে নির্ণেয় রাশির (দৈর্ঘ্য)  ভার্নিয়ার  পাঠ নির্ণয় করা হয়। আর ও পড়তে পারেন... স্ক্রু-গজের লঘিষ্ট গণন 0.01 mm বলতে কী বােঝায় ? || লঘিষ্ট গণন 0.01 mm বলতে কী বােঝায় ? এস আই একক বলতে কী বােঝ ? || এস আই একক কী ?

স্ক্রু-গজের লঘিষ্ট গণন 0.01 mm বলতে কী বােঝায় ? || লঘিষ্ট গণন 0.01 mm বলতে কী বােঝায় ?

স্ক্রু-গজের লঘিষ্ট গণন 0.01 mm বলতে কী বােঝায় ? উত্তর : আমরা জানি , দ্রুগজের বৃত্তাকার স্কেলের মাত্র এক ভাগ ঘুরালে এর প্রান্ত বা সুটি যতটুকু সরে আসে তাকে বলা হয় যন্ত্রের লঘিষ্ঠ গণন । সুতরাং কোনাে দ্রুগজের লঘিষ্ঠ গণন 0.01 mm বলতে বােঝায় উক্ত দ্রুগজের বৃত্তাকার স্কেলের মাত্র একভাগ ঘুরালে এর প্রান্ত তথা স্কুটি 0.0mm পরিমাণ সরে আসবে । কোনো স্ক্রু-গজের লঘিষ্ঠ গণন 0.01 মিমি বলতে বোঝায় এবং বৃত্তাকার স্কেলের মাত্রা এক ভাগ ঘুরালে এর প্রান্ত বা স্ক্রুটি 0.01 মিমি পরিমাণ সরে আসে। এক্ষেত্রে যন্ত্রটির পিচ এবং বৃত্তাকার স্কেলের ভাগসংখ্যার অনুপাতের মান 0.01 মিমি এর সমান।  সুতরাং বৃত্তাকার স্কেলের ভাগসংখ্যা 100 হলে পিচের মান হবে = 100 x 0.01 মিমি = 1 মিমি। আর ও পড়তে পারেন... এস আই একক বলতে কী বােঝ ? || এস আই একক কী ? বল একটি লন্ধ রাশি কেন ? || বল কেন একটি লন্ধ রাশি ?

এস আই একক বলতে কী বােঝ ? || এস আই একক কী ?

এস আই একক বলতে কী বােঝ ? ||  এস আই একক কী ? উত্তর : বৈজ্ঞানিক তথ্যের আদান - প্রদান ও ব্যবসা - বাণিজ্যের প্রসারের জন্য সারা বিশ্বে মাপজোখের একই রকম আদর্শের প্রয়ােজন হয়ে পড়ে । এ কারণে 1960 সাল থেকে দুনিয়া জোড়া বিভিন্ন রাশির একই রকম একক চালুর সিদ্ধান্ত হয় । এককের এই পদ্ধতিকে বলা হয় এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি বা এস আই পদ্ধতি যাকে ইংরেজিতে International System Of Units (SI) units বলে।  আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতি  সংক্ষেপে এস.আই. (ফরাসি ভাষায় Système International ) একক নামে পরিচিত।  মেট্রিক একক  এর আধুনিক সংস্করণ হল SI একক। দৈনন্দিন জীবনে ব্যবসা ও বিজ্ঞানে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত  একক  পদ্ধতি।  ১৯৬০ সালে SI একক অর্থাৎ  মিটার - কিলোগ্রাম - সেকেন্ড  (MKS) পদ্ধতি,  সেন্টিমিটার - গ্রাম -সেকেন্ড (CGS) অর্থাৎ Metric এককের পরিবর্তে চালু হয়। এস.আই. মৌলিক এককসমূহ: আন্তর্জাতিক একক পদ্ধতি (International System of Units-SI) সাতটি মৌলিক ভৌত একক চিহ্নিত করেছে, যা থেকে অন্যান্য লব্ধ এককসমূহকে বর্ণনা করা যায়। এই সাতটি মৌলিক একক “এস আই বর্ণিত একক (SI derived units)” বা “এস আই একক” না

বল একটি লন্ধ রাশি কেন ? || বল কেন একটি লন্ধ রাশি ?

বল একটি লন্ধ রাশি কেন ? উত্তর :  আমরা জানি ,  বল=ভর×ত্বরণ =  ভর×বেগ/সময় =  ভর×দূরত্ব/সময়²  অথবা,             আমরা জানি,             বল = ভর×ত্বরণ                 = ভর×বেগ/সময়                 = ভর×সরণ/(সময়)২ সুতরাং দেখা যাচ্ছে যে , বলকে প্রকাশ করার জন্য ভর , সরণ ও সময় এ তিনটি মৌলিক রাশির প্রয়ােজন, অর্থাৎ বল এসব রাশির ওপর নির্ভরশীল । সুতরাং বল একটি লন্ধ রাশি । আর ও পড়তে পারেন... এক মােল কাকে বলে ? বিগ ব্যাং তত্ত্ব কি? || বিগ ব্যাং কি? || বিগ ব্যাং এর জনক কে?

এক মােল কাকে বলে ?

এক মােল কাকে বলে ?  উত্তর : যে পরিমাণ পদার্থে 0.012 কিলােগ্রাম কার্বন -12 এ অবস্থিত পরমাণুর সমান সংখ্যক প্রাথমিক ইউনিট ( যেমন পরমাণু , অণু , আয়ন , ইলেকট্রন ইত্যাদি বা এগুলাের নির্দিষ্ট কোনাে গ্রুপ ) থাকে তাকে এক মােল বলে । রাসায়নিক পদার্থের পারমাণবিক ভর (পরমাণুর ক্ষেত্রে) অথবা আণবিক ভরকে (অণুর ক্ষেত্রে) গ্রাম এককে প্রকাশ করলে যে পরিমাণ পাওয়া যায় তাকে ঐ পদার্থের এক মোল বলে। অথবা, কোন রাসায়নিক পদার্থের যে পরিমাণে অ্যাভেগেড্রো সংখ্যক(6.02x10^23) অণু পরমাণু বা আয়ন থাকে, তাকে ঐ পদার্থের মোল বলে। যেমনঃ ১ মোল নাইট্রোজেন পরমাণু = ১৪ গ্রাম = 6.02x10^23টি পরমাণু ১ মোল কার্বন পরমাণু = ১২ গ্রাম = 6.02x10^23টি পরমাণু ১ মোল পানি = ১৮ গ্রাম = 6.02x10^23টি অণু আপনি আরো পড়তে পারেন... বিগ ব্যাং তত্ত্ব কি? || বিগ ব্যাং কি? || বিগ ব্যাং এর জনক কে? তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ (Electromagnet Radiation) কি?

বিগ ব্যাং তত্ত্ব কি? || বিগ ব্যাং কি? || বিগ ব্যাং এর জনক কে?

Image
বিগ ব্যাং তত্ত্ব কি? || বিগ ব্যাং কি? || বিগ ব্যাং এর জনক কে:  বিগ ব্যাং তত্ত্ব কি: বিগ ব্যাং হল বিশ্বব্রহ্মান্ডের সবগুলাে গ্যালাক্সি একে অন্য থেকে দূরে সরে যাওয়ার ঘটনা । 1924 সালে বিজ্ঞানী হবিল দেখিয়েছিলেন যে বিশ্বব্রহ্মান্ড ধীরে ধীরে প্রসারিত হচ্ছে । যার অর্থ অতীতে একসময় পুরাে বিশ্বব্রহ্মান্ড এক জায়গায় ছিল । বিগ ব্যাং নামক প্রচণ্ড বিস্ফোরণে বিশ্বব্রহ্মান্ড তৈরি হওয়ার পর থেকে প্রসারিত হতে শুরু করেছে । এই প্রসারণ আর কখনােই থেমে যাবে না এবং সবকিছুই একটি অন্যটি থেকে দূরে সরে যাবে । বিগ ব্যাং তত্ত্ব ১। অনেকেরই ধারণা বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা স্টিফেন হকিং । এটি ভুল ধারণা। বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা বেলজিয়ান বিজ্ঞানী জর্জ ল্যামেটার । স্টিফেন হকিং শুধুমাত্র বিগ ব্যাং তত্ত্বের আধুনিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন। ২।বিগ ব্যাং তত্ত্ব কোন প্রকার মহাবিস্ফোরণ নয়। বিগ ব্যাং এর ফলে পদার্থ এবং শক্তি চারপাশের স্থানে ছিটকে পড়েনি। বিগ ব্যাং তত্ত্ব বলে স্থান তার মাঝে যা কিছু আছে তার সবকিছু নিয়ে সম্প্রসারিত হচ্ছে। সকল বস্তু ঐ স্থানের মধ্যেই ছিল- তারা একে অপরের থেকে দূরে চলে যাচ্ছে। আজ যখন আমরা মহাকা

তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ (Electromagnet Radiation) কি?

Image
তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ (Electromagnet Radiation) কি? তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ (Electromagnet Radiation) কি: তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ  (Electromagnet Radiation) তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্রের মিথস্ক্রিয়ায় যে রশ্মি উৎপন্ন হয় তার বিকিরণ অদৃশ্য বা দৃশ্যমান আলোককে বিকিরণ (Radiation ) বলে। এই রেডিয়েশনের সাথে পরস্পর লম্বভাবে বিন্যস্ত তড়িৎও চৌম্বক ক্ষেত্র বিদ্যমান, তাই একে তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ (Electromagnet Radiation) বলে। পদার্থবিদ্যায়, তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণটি তড়িৎ চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের তরঙ্গগুলিকে বোঝায়, স্থানের মাধ্যমে প্রচার করে, বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় আলোকসজ্জা শক্তি বহন করে। এটিতে রেডিও তরঙ্গ, মাইক্রোওয়েভ, ইনফ্রারেড, হালকা, অতিবেগুনী, এক্স-রে এবং গামা রশ্মি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এই সমস্ত তরঙ্গ বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় বর্ণালীটির অংশ গঠন করে। বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় বিকিরণ (Electromagnetic radiation) হলো- এক প্রকার তরঙ্গধর্মী শক্তি। সংক্ষেপে একে বলা হয়- E-M radiation বা EMR । মূলত যখন কোনো বিদ্যুৎ আধান স্পন্দিত হলে বা ত্বরণগতি লাভ করলে, ওই আধান থেকে একটি বিদ্যুৎশক্তিযুক্ত এবং চৌম্বক ক্ষেত্রবিশিষ্ট একটি তরঙ্

তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ ও তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ-এর মাঝে পার্থক্য কী? || তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ ও তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ কী?

Image
তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ ও তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ-এর মাঝে পার্থক্য কী? তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ (Electromagnet Radiation) কি? তড়িৎ ও চৌম্বকক্ষেত্রের মিথস্ক্রিয়ায় যে রশ্মি উৎপন্ন হয় তার বিকিরণ অদৃশ্য বা দৃশ্যমান আলোককে বিকিরণ (Radiation ) বলে। এই রেডিয়েশনের সাথে পরস্পর লম্বভাবে বিন্যস্ত তড়িৎও চৌম্বক ক্ষেত্র বিদ্যমান, তাই একে তড়িৎ চুম্বকীয় বিকিরণ (Electromagnet Radiation) বলে। পদার্থবিদ্যায়, তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণটি তড়িৎ চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের তরঙ্গগুলিকে বোঝায়, স্থানের মাধ্যমে প্রচার করে, বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় আলোকসজ্জা শক্তি বহন করে।  এটিতে রেডিও তরঙ্গ, মাইক্রোওয়েভ, ইনফ্রারেড, হালকা, অতিবেগুনী, এক্স-রে এবং গামা রশ্মি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।  এই সমস্ত তরঙ্গ বৈদ্যুতিন চৌম্বকীয় বর্ণালীটির অংশ গঠন করে। বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় বিকিরণ ( Electromagnetic radiation ) হলো- এক প্রকার তরঙ্গধর্মী শক্তি। সংক্ষেপে একে বলা হয়-  E-M radiation  বা  EMR । মূলত যখন কোনো বিদ্যুৎ আধান স্পন্দিত হলে বা ত্বরণগতি লাভ করলে, ওই আধান থেকে একটি বিদ্যুৎশক্তিযুক্ত এবং চৌম্বক ক্ষেত্রবিশিষ্ট একটি তরঙ্গ উৎপন্ন হয় এবং তা বাইরে দি

অণু ও পরমাণুর মধ্যে পার্থক্য কী? || অণু ও পরমাণুর মধ্যে পার্থক্য লিখ।

Image
অণু ও পরমাণুর মধ্যে পার্থক্য কী? || অণু ও পরমাণুর মধ্যে পার্থক্য লিখ। অণু ও পরমাণুর মধ্যে পার্থক্য অণু :   মৌলিক ও যৌগিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা, যার মধ্যে ঐ পদার্থের সকল বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকে তাই অণু। অণু মৌলিক বা যৌগিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা। অণু স্বাধীনভাবে মুক্ত অবস্থায় থাকতে পারে। অণু সরাসরি রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে না। রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণের পূর্বে অণু পরমাণুতে বিশ্লিষ্ট হয়। পৃথিবীতে যৌগিক পদার্থের সংখ্যা অসংখ্য বলে অণুর সংখ্যাও অসংখ্য। অণুকে ভাঙলে একই বা ভিন্ন মৌলের পরমাণু পাওয়া যায়। পরমাণু: মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা হল পরমাণু। পরমাণু মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা সাধারণত পরমাণু স্বাধীনভাবে মুক্ত অবস্থায় থাকতে পারে না, তবে কোনো কোনো মৌলিক পদার্থের পরমাণু স্বাধীনভাবে থাকতে পারে। যেমন—হিলিয়াম, নিয়ন, আর্গন ইত্যাদি। পরমাণু সরাসরি রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। বিভিন্ন প্রকার পরমাণুর সংখ্যা সীমিত। এ পর্যন্ত ১১১ প্রকারের পরমাণু আবিষ্কৃত হয়েছে পরমাণুকে ভাঙলে ওই মৌলের আর অস্তিত্ব থাকে না। অণু ও পরমাণুর মধ্যে পার্থক্য লিখ   অণু   পরমাণু  ১. মৌলিক ও যৌগিক পদ

দীপন তীব্রতার একক কী

দীপন তীব্রতার একক কী: ইন্টারন্যাশনাল সিস্টেম অফ ইউনিট (SI) এর আলোকিত তীব্রতার একক ক্যান্ডেলা (cd), এটি একটি উৎসের প্রদত্ত আলোকিত তীব্রতা হিসাবে সংজ্ঞায়িত হয় যা 540 × 10^12 Hz frequency 'র একরঙা আলো বিকিরণ নির্গত করে। এবং একই দিকে তীব্রতা রাখে প্রতি স্ট্রেডিয়ান ঘনকোনে 1/683 ওয়াট। অন্য ভাবে বলা যায়, দীপন তীব্রতার একক ক্যান্ডেলা ( Cd ) । এক ক্যান্ডেলা হচ্ছে সেই পরিমাণ দীপন তীব্রতা যা কোনাে আলােক উৎস একটি নির্দিষ্ট দিকে 540 x 10^12 Hz কম্পাংকের একবণী বিকিরণ নিঃসরণ করে এবং ঐ নির্দিষ্ট দিকে তার বিকিরণ তীব্রতা হচ্ছে প্রতি 1 স্টেরেডিয়ান ঘনকোণে । 683 ওয়াট । আর ও পড়তে পারেন... নিউটনের প্রথম সূত্র থেকে কীভাবে জড়তা ও বলের ধারণা পাওয়া যায়? সেট কি? || সেট বলতে কি বুঝ? || ৫টি সেটের সংজ্ঞা উদাহরণ সহ দাও

Popular posts from this blog

ঘনবস্তুর সংজ্ঞা || ঘনবস্তু কাকে বলে? || ঘনবস্তু কত প্রকার ও কি কি? || ঘনবস্তুর মাত্রা কয়টি ও কি কি

রাশি কাকে বলে? || রাশি কতো প্রকার ও কি কি?

 ভার্নিয়ার স্কেল কী? || ভার্নিয়ার ধ্রুবক কাকে বলে?